তারাস বুলবা - নিকোলাই গোগল | Taras Bulba - Nikolai Gogol
সার সংক্ষেপঃ তারাস বুলবা : আত্ম ত্যাগ, আত্ম বিসর্জন
ষোলশ শতকে যখন পোলদের অত্যাচার চলত তখন নির্ভীক কসাকরা তার প্রতিবাদ করত। সম্ভব হলেই কক্ষনো তারা আক্রমণ করত পোলদের উপর কখনো তাতার দের উপর। তারাস বুলবা উপন্যাসের ঘটনা সেই ঐতিহাসিক পটভূমি। এর মধ্যে যুগপৎ ফুটে উথেছে যুদ্ধ ,রোমান্স ,কসাক রনোমদ্দনা আর তাঁদের স্বভাবজাত নির্মম নিষ্ঠুরতা এই নিষ্ঠুরতার রুপকে কসাক নিষ্ঠুরতাই বলা যুক্তি সঙ্গত। তারাস বুলবা উপন্যাস এর কাহিনী গড়ে উথেচজে জাপোরোজীয় সেচ এর এক বৃদ্ধ কসাক নেতাকে নিয়ে। বৃদ্ধ ক্সাক তারাস এর দুই তরুণ ছেলে এক জনের নাম অস্তাপ, অন্যজনের নাম আন্দ্রেই। কিয়েভ সেমিনারিতে রেখে তাঁদের শিক্ষিত করে তুলেছে তারাস। দুঃসাহসী পিতার যোগ্য পুত্র হয়ে উঠছে তারা ।তখন যুদ্ধ চলছিল না। কিন্তু খাটি কসাক রা তো তাই বলে বসে থাকতে পারেনা। তাঁদের একটি দল ছুটে জাচ্ছিল পোলদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে ।তারাস বুলবা তাঁদের অগ্রগামী পুত্রদের নিয়ে। অভিযানে পোলদের একটা প্রধান শহর অব্রুদ্ধ হয়। এক রাতে ছোট ছেলে আন্দ্রেইকে এক দুতী গোপন সুরঙ্গ পথে নিয়ে যায় রাজ প্রসাদে। কিয়েভ এর শাসনকর্তার মেয়ে ডেকে পাঠিয়েছে আন্দ্রেইকে। তার কাছে প্রার্থনা করেছে খাদ্য। আন্দ্রেই সাড়া দেয় কিয়েভ শাসন কর্তার মেয়ের ডাকে । খাদ্য পৌছে দিয়ে আর ফিরে আসেনা সে। সুন্দরীর প্রেমে ধরা পড়ে আন্দ্রেই। ভালোবাসার জন্যে ভুলে যায় কসাকত্ব ।কিন্তু কসাক দের কাছে কসাকত্ব সবার উপ্রে। তারাস বুলবা সেই খাঁটি কসাক। কিছুদিন পর যুদ্ধের মাঠে আন্দ্রেইকে কৌশলে সামনে এনে তারাস নিজ হাতে গুলি করে বিশ্বাস ঘতক পুত্রকে। এর কিছুদিন পর পোলদের হাতে ধরা পড়ে ওপর পুত্র বীর অস্তাপ। নিষ্ঠুর অত্যাচার চালানো হয় তার উপর। কিন্তু মাথা নোয়ান না সে তবুও। পোলরা জখন তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করছে তখন গোপ্নে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে। আর অনুভব করছে পুত্রের সাচ্চা কসাকত্ব। বীর তারাস বুলবা নিজেও আত্মাহুতি দেয় যাতে কসাকরা নদীপথে পালাতে পারে। আত্ম বিস্রজনেই একজন কসাকের সত্যিকারের গৌরব ।তারাস বুলবা সেই কসাকেরই প্রতীক। গোগল তারাস বুলবা উপন্যাসে যে ছবি একছেন তা সত্যেরই মূর্তরূপ।
সার সংক্ষেপঃ তারাস বুলবা : আত্ম ত্যাগ, আত্ম বিসর্জন
ষোলশ শতকে যখন পোলদের অত্যাচার চলত তখন নির্ভীক কসাকরা তার প্রতিবাদ করত। সম্ভব হলেই কক্ষনো তারা আক্রমণ করত পোলদের উপর কখনো তাতার দের উপর। তারাস বুলবা উপন্যাসের ঘটনা সেই ঐতিহাসিক পটভূমি। এর মধ্যে যুগপৎ ফুটে উথেছে যুদ্ধ ,রোমান্স ,কসাক রনোমদ্দনা আর তাঁদের স্বভাবজাত নির্মম নিষ্ঠুরতা এই নিষ্ঠুরতার রুপকে কসাক নিষ্ঠুরতাই বলা যুক্তি সঙ্গত। তারাস বুলবা উপন্যাস এর কাহিনী গড়ে উথেচজে জাপোরোজীয় সেচ এর এক বৃদ্ধ কসাক নেতাকে নিয়ে। বৃদ্ধ ক্সাক তারাস এর দুই তরুণ ছেলে এক জনের নাম অস্তাপ, অন্যজনের নাম আন্দ্রেই। কিয়েভ সেমিনারিতে রেখে তাঁদের শিক্ষিত করে তুলেছে তারাস। দুঃসাহসী পিতার যোগ্য পুত্র হয়ে উঠছে তারা ।তখন যুদ্ধ চলছিল না। কিন্তু খাটি কসাক রা তো তাই বলে বসে থাকতে পারেনা। তাঁদের একটি দল ছুটে জাচ্ছিল পোলদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে ।তারাস বুলবা তাঁদের অগ্রগামী পুত্রদের নিয়ে। অভিযানে পোলদের একটা প্রধান শহর অব্রুদ্ধ হয়। এক রাতে ছোট ছেলে আন্দ্রেইকে এক দুতী গোপন সুরঙ্গ পথে নিয়ে যায় রাজ প্রসাদে। কিয়েভ এর শাসনকর্তার মেয়ে ডেকে পাঠিয়েছে আন্দ্রেইকে। তার কাছে প্রার্থনা করেছে খাদ্য। আন্দ্রেই সাড়া দেয় কিয়েভ শাসন কর্তার মেয়ের ডাকে । খাদ্য পৌছে দিয়ে আর ফিরে আসেনা সে। সুন্দরীর প্রেমে ধরা পড়ে আন্দ্রেই। ভালোবাসার জন্যে ভুলে যায় কসাকত্ব ।কিন্তু কসাক দের কাছে কসাকত্ব সবার উপ্রে। তারাস বুলবা সেই খাঁটি কসাক। কিছুদিন পর যুদ্ধের মাঠে আন্দ্রেইকে কৌশলে সামনে এনে তারাস নিজ হাতে গুলি করে বিশ্বাস ঘতক পুত্রকে। এর কিছুদিন পর পোলদের হাতে ধরা পড়ে ওপর পুত্র বীর অস্তাপ। নিষ্ঠুর অত্যাচার চালানো হয় তার উপর। কিন্তু মাথা নোয়ান না সে তবুও। পোলরা জখন তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করছে তখন গোপ্নে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে। আর অনুভব করছে পুত্রের সাচ্চা কসাকত্ব। বীর তারাস বুলবা নিজেও আত্মাহুতি দেয় যাতে কসাকরা নদীপথে পালাতে পারে। আত্ম বিস্রজনেই একজন কসাকের সত্যিকারের গৌরব ।তারাস বুলবা সেই কসাকেরই প্রতীক। গোগল তারাস বুলবা উপন্যাসে যে ছবি একছেন তা সত্যেরই মূর্তরূপ।
বাংলা অনুবাদ - ননী ভৌমিক
No comments:
Post a Comment